বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী, ২০১৪

ছাত্রলীগের  সহিংসতার ৩৬ মাস 

দিনবদলের  স্লোগানধারী মহাজোট সরকারের তিন বছরই সারাদেশে ছাত্রলীগ ছিল বেসামাল ও সহিংস | খুন ,হত্যা ,ধর্ষণ ,রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ ,গুলাগুলি ,বোমাবাজি ,চাঁদাবাজি ,টেন্ডারবাজি ,ইভটিজিং ,দেহব্যাবসা ,শিক্কক ও সাংবাদিক লাঞ্চনা -নির্যাতন ,আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উপর হামলা ,তান্ডবলীলা ,ভর্তিবানিজ্যসহ  হেন কোনো অপকর্ম নেই যাতে সংগঠনের নেতাকর্মীদের সংস্লিষ্টতা ছিলনা |

পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী ,এ সরকারের ৩৬ মাসে সাধারণ ছাত্র,প্রতিপক্ষ এবং নিজ দলের নেতাকর্মীসহ অন্তত ১৮জন ছাত্র হত্যার শিকার হয়েছে | তবে মানবাধিকার সংস্থা অধিকার এর  প্রকাশিত ২০১১ সালের রিপোর্টে এ সংখ্যা আরো বেশি বলে উল্লেখ করা হয়েছে | তিন বছরে সঙ্গর্ষ ও হামলায় আহত হয়েছে সাড়ে চার্ হাজারেরও বেশি |৬০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে |ছোট-বড় সংঘর্ষ হয়েছে পাঁচ শতাদিক |গ্রেপ্তার হয়েছে সহস্র |ছাত্রলীগের হাতে শিক্ষক লাঞ্চিত হয়েছে আশি জন এবং সাংবাদিক একশ |নারী ও ছাত্রী লাঞ্চিত ও ধর্ষণের শিকার হয়েছে শতাধিক |হাজার হাজার কোটি টাকার চাঁদাবাজি,টেন্ডারবাজি ও ভর্তির নিযোগ বানিজ্য হয়েছে|

২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের রাত থেকেই সারাদেশে শুরু হয় ছাত্রলীগের তান্ডব |ওইদিন রাতেই সশস্র অবস্তায় দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দখলে নেয় ছাত্রলীগ |একে একে বড় বড় কলেজ দখল করে তারা |ছাত্রলীগের দখলদারিত্বের টের পেয়ে প্রতিপক্ষ সংঘঠনগুলো ক্যাম্পাস থেকে জীবন নিয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও আবাসিক হলে রেখে যাওয়া মূল্যবান জিনিসপত্র লুটপাট করে নেয় ছাত্রলীগ |নির্বাচনের পরের দিন থেকেই নিজ দলের মধ্যে অন্তর্কোন্দল ,আধিপত্যে বিস্তার ,সংঘর্ষ,প্রতিপক্ষের ওপর হামলা ও তান্ডব সুরু হয় |

সংঘর্ষ -হামলা : মহাজোট সরকারের ৩৬ মাসে সারাদেশে ছাত্রলীগ এবং প্রতিপক্ষ সংগঠনের মধ্যে অন্তত ৫০০ছোট -বড় সংঘর্ষ হয়েছে | এসব সংঘর্ষের বেশিরভাগ হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্টানে | বড় বড় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বারবার রক্তক্ষয়ি সংঘর্ষে প্রাণ দিতে হয়েছে অনেককে |বড় আকারের সংঘর্ষ হয়েছে এমন শিক্ষা প্রতিষ্টানের মধ্যে রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ,জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ,চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ,রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ,খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ,শাজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ,বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ,বুয়েট ,ত্রিশাল কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ,শেরে -ই -বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ,হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ,রাজশাহী প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় |
ছোট -বড় এবং রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ যেখানে ঘটেছে ,তার মধ্যে ঢাকা মেডিকেল কলেজ ,ঢাকা কলেজ ,ইডেন মহিলা কলেজ ,বদরুন্নেসা মহিলা কলেজ ,ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ ,তিতুমীর কলেজ ,বাংলা কলেজ ,চট্রগ্রাম মেডিকেল কলেজ ,চট্রগ্রাম সিটি কলেজ ,এম ইএস  কলেজ ,চট্রগ্রাম ভেটেনারি কলেজ,চটগ্রাম পলিটেকনিক কলেজ ,রাজশাহী মেডিকেল কলেজ ,রংপর 

সোমবার, ৬ জানুয়ারী, ২০১৪

প্রধানমন্ত্রী আপনার ছাত্রলীগকে সামলান 
বেপরুয়া হয়ে উটেছে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ | চাদাবাজি ,টেন্ডারবাজি, ধর্ষণ  এর  পর যোগ  হলো ভর্তি  বানিজ্য | নিজেদের  স্বার্থে  নিজেদের  কর্মীকে হত্যা  করতে ও তারা কুন্ঠা বোধ  করছে না | বিরোধী দলের  ছাত্র সংগঠন  এর  নেতা কর্মীদের  ওপর হামলা করে ক্যাম্পাস আসা থেকে বিরত রাখার পর এখন নিজেরাই  মারামারিতে লিপ্ত হয়েছে | শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চলছে ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের একক অধিপত |হামলা চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি দখল কিছুতেই  পিছিয়ে নেই ছাত্রলীগ |শুধুমাত্র  শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই নয় ,আবাসিক এলাকায়ও  চলছে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড |শিক্ষাঙ্গনে অস্তিরতায় উদ্বিগ্ন লাখ লাখ শিক্কার্থী -অভিভাবক |

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পরপরই দেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো ছাত্রলীগের দখলে চলে যায় | এজন্য হত্যা ,সন্ত্রাস  কোনটা বাদ যায়নি |ছাত্রলীগের ৬১তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে প্রধান মন্ত্রীর উপস্তিতে ছাত্রলীগের কর্মীরা পরস্পর  চেয়ার ছুড়াছুড়ি করে অন্তত ১০জন আহত হয় | ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের  কারণে প্রধানমন্ত্রী ও  আওয়ামীলীগের  সভানেত্রী শেখ হাসিনা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক পদ থেকে পদত্যাগ করেন | তারপরও থামেনি  ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী কর্মকান্ড |

মহাজোট ক্ষমতার  প্রথম মাসেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ,রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ,জাহাঙ্গীরনগর  বিশ্ববিদ্যালয় ,সিলেটের  শাজালাল  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ,জগ্গন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ,বুয়েট, হাজী দিনেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় , খুলনা মেডিকেল কলেজ, নেত্রকোনা সরকারী কলেজ ,নড়াইল  সরকারী কলেজ ,ফেনী সরকারী কলেজ ও ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এ ভিন্ন মতের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ,হল  দখলসহ সন্ত্রাসী কর্মকান্ড করে ছাত্রলীগ |

ফেব্রুয়ারিতে সরকারী তিতুমীর কলেজ ,কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ,কুষ্টিয়া সরকারী কলেজ ,ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ,চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রুয়েট ,সিলেট সরকারি কলেজ ,রংপুর মেডিকেল কলেজে হামলা ও ভাংচুর  করে ছাত্রলীগ |

মার্চ মাসে রাজশাহী  কলেজ ,শাজালাল  বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ,সিলেট, চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এবং  এপ্রিলে  ঢাবির  মহসিন ও জিয়া হল ,যশোরের এম এম কলেজ ,খুলনার আজম খান সরকারী কমার্স কলেজ ,বরিশাল মেডিকেল কলেজ ,বি এম কলেজ ,এডওয়ার্ড কলেজ পাবনা ,কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সঙ্গর্ষ হয় |

মানবাধিকার সংস্থা অধিকারের  রিপোর্ট অনুযায়ী সরকারের প্রথম ৫মাসেই  শুধুমাত্র সরকার দলীয় ছাত্র সগঠন এর কারণে সারাদেশে অন্তত :৬৭টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায় |

সূত্র:দৈনিক সংগ্রাম ,নয়া দিগন্ত ,যুগান্তর ,শ্যামল সিলেট ,জালালাবাদ ,সিলেটের ডাক |

সংরক্ষণে : এম  এ  হুসাইন 
প্যারিস ,ফ্রান্স |

রবিবার, ৫ জানুয়ারী, ২০১৪

শাজালাল  বিজ্ঞান  ও  প্রযুক্তি  বিশ্ববিদ্যালয় : দুই  যুগে  পদার্পণ 


দেশের  প্রথম  বিজ্ঞান  ও প্রযুক্তি  বিশ্ববিদ্যালয় | বৃহত্তর  সিলেটবাসীর  দীর্ঘদিনের  দাবির  পরিপ্রেক্ষিতে  শাজালাল  বিজ্ঞান  ও প্রযুক্তি  বিশ্ববিদ্যালয়ের  জন্ম | শহর  থেকে  মাত্র  ৮ কিলোমিটার  পশিমে  কুমারগা  এলাকয় মনোরম  পরিবেশে  ৩২০ একর  জায়গাজুড়ে বিস্তৃত বিশ্ববিদ্যালয়টি | এবার  জন্মদিন  পালনের  মাধমে  জাতিকে  আরো দক্ষ  দেশগড়ার  সৈনিক  উপহার  দেয়ার  অঙ্গীকার  নিয়েছে  বিশ্ববিদ্যালয়ের  সংলিষ্ট  সবাই |

শাবির  যাত্রা : ১৯৯১ সালের  ১৪ ফেব্রুয়ারীতে  মাত্র ১৩ জন  শিক্কক  এবং  ২১০ জন  শিক্ষার্থী  নিয়ে  শাবির  শিক্ষা  কার্যক্ষম  শুরু  হয়েছিল |প্রতিষ্ঠার  পর কযেক  বসর  সুন্দর  ও স্বাভাবিকভাবে  পরিচালিত হয়েছিল  শিক্ষা  কার্যক্রম | নির্ধারিত  সময়ের মধ্যে  বেস কযেকটি  ব্যাচ পাস করে বের  হয়ে দেশের একমাত্র  সেসনজট  মুক্ত  বিশ্ববিদ্যালয়  হিসেবে  দেশ -বিদেশে  শিক্ষানুরাগীদের  আস্থা অর্জন  করে | বিদেশি  শিক্কার্থীরা ও  ছুটে  আসে বিশ্ববিদ্যালয়ে | কিন্থু  কযেক  বসর না যেতে দেখা দেয়  নানাবিধ  অনিয়ম ,যাহা  নষ্ট করে দেয় এর  সুনাম  | সেসব  গ্লানি  মুছে  আবার ও  ফিরে এসেছে  সেই  সুনালি  অতীত | প্রতিবছর  এর  মতো  এবারও  ছিল  ডিজিটাল প্রক্রিয়ায়  ভর্তি  কার্যক্রম | যা  অন্যান্য  পাবলিক  বিশ্ববিদ্যালয়ের  জন্য  অনুকরণীয়  হয়ে প্রসংসা  কুড়িয়েছে | নানা  প্রযুক্তি  আবিস্ব্কারের  জন্য  এম  বিলিয়ন  অ্যাওয়ার্ড  লাভ  করেছে  বিশ্ববিদ্যালয়টি |

ফিরে  দেখা  অতীত : ১৯৮৫-২০১৫ সাল  শাবির  জন্য  গৃহীত  হয়েছিল  ৩০ বছর  মেয়াদী  মহাপরিকল্পনা | দীর্ঘ  দুই  দশক  পেরিযে  গেলেও  বাস্থবীথ  হয়েছে  পরিকল্পনার  মাত্র এক -তিতিয়াংশ | আর সম্পূর্ণটা  কবে  পূরণ  হবে  সেটাও  অজানা | ফলে  কিছু  সসস্যা  থেকেই যাছে |সবচয়ে  উল্লেখযোগ্য  আবাসন  ও  পরিবহন  সম্যসা | সব  শিক্কার্থীর জন্য  রয়েছে  মাত্র ৫টি হল | যা মোট  শিক্কার্থীর মাত্র  ১৫ শতাংশ | বাকিরা  অন্যত্র থেকে ক্লাস  করছে |

আবাসন  ও  পরিবহন  সমস্যার  সমাধান  দাবি :  অনেকটা  কেটে  গেছে  শিক্ষক  ও ক্লাসরুম  সংকট | এখনো  রয়ে  গেছে  বিশ্ববিদ্যালয়ের  আবাসন  ও পরিবহন  সমসা | ছাত্রদের  জন্য  প্রয়োজন  ৬ টি  ও  ছাত্রীদের  জন্য প্রয়োজন  ৩ টির ,কিন্থু  আছে  মাত্র  ৩টি  ছাত্র  হল ও ২টি ছাত্রী হল | এই  সম্যসা  নিয়ে  সাধারণ  ছাত্র  ছাত্রীদের  নিয়ে  বিশ্ববিদ্যালয়ের ২টি প্রগতিশীল বাম  ছাত্র সংগঠন  কযেক বছর  যাবত  আন্দোলন  করে যাছে |যার  ফলশ্রুতিতে  পরবর্তীতে  কর্তিপক্ষ  বি আর টি সি  থেকে ভাড়া  করা বাস  নিয়ে  পরিবহন  সুবিধা দিচ্ছে | বিশ্ববিদ্যালয়ের  নিজস্ব  পরিবহনে  যাতায়েত  সুবিধা  ভোগ  করবে  এমনটা প্রত্যাশা  বিশ্ববিদ্যালয়ের  শিক্ষার্থীদের |

নতুন  দিনের অপেক্ষায় : শাবিতে ভিত্তিপ্রস্তর  স্থাপন  করা  হয়েছে  দেশের  সবচেয়ে  বড় আইটি  ভবন |আধুনিক  এবং  উন্নত  গবেষণায়  নিয়জিত  থাকবে  এখানকার  গবেষকরা | এছাড়া  নির্মিত  হয়েছে মুক্তিযুদ্দ  ভাস্কর্য  চেতনা  ৭১ | বিশ্ববিদ্যালয়ের  ইতিহাসে  মাত্র ২বার  সমাবর্তন  অনস্তিত অনুষ্টিত  হয়েছে  |শেষবার  অনুষ্টিত  হয় ২০০৭ সালে | ক্যাম্পাসে  আবাসিক হলগুলোতে  ফ্রি উইফি নেটওয়ার্ক  দেয়া  হয়েছে |

সংরক্ষনে 
এম  এ  হুসাইন 
প্যারিস ,ফ্রান্স |


আজ  বিশ্ব  দেখল  একটি  কমেডি  নির্বাচন ,,,,,,,,,,,,,,,,২০১৪ সালের  শুরুতে  এরকম  একটি  কমেডি  নির্বাচন  দেখে না  হেসে  কি  আর পারা যায় !!!!!!!!!!!!!

শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০১৪

৫ জানুয়ারী  ২০১৪ বাংলাদেশের  গনতন্তের  ইতিহাসের  একটি  কলঙ্কময়  দিন  রচিত  হতে  যাছে | বিশ্বের  আর  কোনো  গণতান্ত্রিক  দেশে  প্রধান  বিরোধী  দলের  অংশগ্রহন  ছাড়া  নির্বাচনের  নজির  বিশ্বের  দরবারে  এটি  বোদয়  প্রথম |

শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী, ২০১৪

আ জ  আ ম র। এ ক  ক্রা ন্তি লগ্নে  এসে  উপনীত  হয়েছি ,একটি  স্বাধীন   দেশের  নাগরিক  হিসাবে  প্রতেক  নাগরিক  তার  স্বাধীন  পথ ,স্বাধীন  মত প্রকাশ  করবে  এটাই  স্বাভাবিক  এবং  প্রতেকে  তার  রাজনৈতিক ,সামাজিক ,অর্থনৈথিক  অধিকার  ভোগ  করবে । অতচ  আজ  আমরা  এর  বিপরীত  দেখি।  নাগরিক  তার  স্বাভাবিক  জীবনযাত্রায়  স্বাভাবিকতা  পাচ্ছেনা। 
আজ  বাংলাদেশের  মানুষ  মৌলিক  অধিকার  থেকে  বন্চ্ছিত  হচ্ছে ,একমাত্র  শাসক শ্রেণী  ছাড়া !
গোটি  কযেক  লোকের  হাতে  আজ  গনত্রন্ত্র  লুন্তিত  হচ্হে | গণতন্ত্র নামক  সেই  কাঙ্কিত জিনিসটি  আমাদের বার বার  ধরা  দেয়  অতচ  আমরা  ধরে  রাখতে পারছিনা  | সেটা  টিকনা  আমরা  ওকে  ধরি  যখন  আমাদের  দরকার ,দরকার  শেষ  হয়ে  গেলে  তখন  আমরা  গণতন্ত্র  ভুলে  গিয়ে  নিজ তন্ত্র  জাহির  করতে  মুগ্ধ  হই  বেশি | গণতন্ত্র  আজ  বলির  পাটার  মতো, বলির  পাটার  মতো  গণতন্ত্র  আজ বলির  শিকার  হছে  আমাদের  দেশের  শাসক  গুষ্টির  হাতে |

সাধারনত  গনতন্ত্র  বলতে আমরা  বুঝি  জনগনের  সরকার ,যেখানে  জনগণ  তাদের  মহামূল্যবান  ভোট  দিয়া  গনতান্ত্রিক  সরকার  নির্বাচিত  করে ,যাতে  সরকার  জনগনের  বৃহত্তর  স্বার্থে  কাজ  করবে | বৃহত্তর  গোষ্ঠির  বৃহত্তর  সার্থকে  যখন  একটি  সরকার  বা  দল  উপেক্ষা করে  নিজ  এর  মতো  করে  একটি  বিশেষ  স্বার্থকে  হাছিল  করতে যায় ,তখন  সরকার  পেছনের  সব ভুলে  গিয়ে  সরকার  নিজেকে  নিয়ে  ব্যস্ত হয়ে  পড়ে |
আমাদের দেশের  পরিপ্রেক্কীতে  গনতন্ত্র  হছে   জনগণ  দ্বারা  নির্বাচিত  সরকার ,ক্ষমতার  জন্য ,স্বাসনের  জন্য ,স্বম্পদ  লুটের  জন্য ,ক্ষমতা  না ছাড়ার  জন্য ||||||


এম  এ  হুসাইন 
প্যারিস ,ফ্রান্স |